‘করোনাকালে বাংলাদেশ বৈদেশিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে কিছুটা ছাড় দিয়েছে’

কোভিড-১৯ এর কারণে ব্যাংকের বৈদেশিক বাণিজ্যে অর্থায়ন এবং অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বাংলাদেশ ব্যাংক বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আহমেদ জামাল।

তিনি বলেন, এক্ষেত্রে বাংলাদেশ আর্ন্তজাতিক বাণিজ্যের বিধির ক্ষেত্রে কিছুটা ছাড় দিয়েছে। এর মধ্যে বিল অব এন্ট্রি জমা দেওয়াসহ কয়েকটি ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হয়েছে।

আজ সোমবার (২০ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট (বিআইবিএম)-এ ‘ব্যাংকের বৈদেশিক বাণিজ্যে অর্থায়ন’ শীর্ষক এক অনলাইন কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।

কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিআইবিএম-এর সহযোগী অধ্যাপক এবং পরিচালক (প্রশিক্ষণ এবং সার্টিফিকেশন প্রোগ্রাম) মোহাম্মদ সোহেল মোস্তফা সিএফএ। সভাপতিত্ব করেন বিআইবিএম-এর মহাপরিচালক ড. মো. আখতারুজ্জামান।

কর্মশালায় গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন বিআইবিএম-এর অধ্যাপক (সিলেকশন গ্রেড) ড. শাহ মো. আহসান হাবীব। সাত সদস্যের গবেষণা দলে অন্যান্যের মধ্যে রয়েছেন- বিআইবিএম-এর সহকারী অধ্যাপক অন্তরা জেরীন, সহকারী অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ, সহকারী অধ্যাপক রাহাত বানু, বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম পরিচালক মো. মোকাদেম আহমেদ, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মাহমুদুর রহমান, মিউচুয়্যাল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেডের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এ.টি.এম নেসারুল হক।

কর্মশালায় আরও বক্তব্য রাখেন বিআইবিএম-এর ড. মোজাফফর আহমদ চেয়ার প্রফেসর এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. বরকত-এ-খোদা, বিআইবিএম-এর সুপারনিউমারারি প্রফেসর মো. আহসান উল্লাহ, ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হুমায়রা আজম, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের অতিরিক্তি ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ওমর ফারুক খান।

সমাপনী বক্তব্যে বিআইবিএম-এর মহাপরিচালক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, যেসকল সুপারিশ এবং মন্তব্য আসছে তা গবেষণা প্রতিবেদনে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। যা বাংলাদেশ ব্যাংকসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠান বা সংস্থাগুলোর নীতি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

অর্থসূচক/কেএসআর

  
    

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.