হিমায়িত চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ রপ্তানিতে সহায়তা দিয়ে থাকে সরকার। ভর্তুকি পেতে রপ্তানিকারকদের সংগঠন বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন এবং বাংলাদেশ মেরিন ফিসারিজ এসোসিয়েশনের সদস্য হতে হবে।
বুধবার (২৫ অক্টোবর) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে দেশের সব ব্যাংকে পাঠিয়েছে।
এতে বলা হয়, হিমায়িত চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ রপ্তানিতে নগদ সহায়তা পেতে আবেদনকারী প্রতিষ্ঠানকে বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস্ এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশনের সদস্য হতে হবে। আর গভীর সমুদ্র থেকে জলযানে আহরিত ও প্রক্রিয়াজাতকৃত হিমায়িত চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ মেরিন ফিসারিজ এসোসিয়েশনের সদস্য প্রতিষ্ঠান হতে হবে।
এতে আরও বলা হয়, রপ্তানির বিপরীতে নগদ সহায়তার সকল ক্ষেত্রে আবেদনপত্রের সাথে বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস্ এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন অথবা বাংলাদেশ মেরিন ফিসারিজ এসোসিয়েশন-এর প্রত্যয়নপত্র (ফরম ‘ক’ অনুসারে) দাখিল করতে হবে। সংশ্লিষ্ট রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান মৎস্য অধিদপ্তরের লাইসেন্স প্রাপ্ত মৎস্য রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান হতে হবে।
এ নির্দেশনা জারির তারিখ থেকে জাহাজীকৃত পণ্যের ক্ষেত্রে তা কার্যকর হবে। আলোচ্য খাতে নগদ সহায়তা প্রদান সংক্রান্ত সব এফই সার্কুলারের অন্যান্য নির্দেশনা যথারীতি অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
অর্থসূচক/এমএইচ/এমএস
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.