প্রতিষ্ঠার ১০ বছর পূর্তি উদযাপন করল সোনালী লাইফ

দেশের চতুর্থ প্রজন্মের বীমা কোম্পানি, সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স তার প্রতিষ্ঠার সাফল্যময় দশম বছর পূর্তি উৎসব উদযাপন করেছে।

সেসময় কোম্পানিটি দেশের বীমা শিল্প বিষয়ে মানুষের ধারনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে আগামি ৩ বছরের মধ্যে লাইফ ইন্স্যুরেন্স সেক্টরে দেশের সর্ব শ্রেষ্ঠ বীমা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হওয়ার প্রত্যয় ব্যাক্ত করে।

সোনালী লাইফ, ২০১৩ সালের ০১ আগষ্ট তার যাএা শুরু করে কাঙ্খিত লক্ষমাএা অর্জনের ধারাবাহিকতায় ২০২৩ সালে এগারতম বছরে পদার্পণ করল।
কোম্পানিটি শনিবার (৫ আগস্ট) ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি, বসুন্ধরায় দিনব্যাপি এক বিশেষ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে, দশম বছর পূর্তি উৎসব উদযাপন করে।
বাংলাদেশ ইনসুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন’র সভাপতি শেখ কবির হোসেন এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শেখ কবির হোসেন বলেন, বীমা শিল্প তীব্র ভাবে দক্ষ মানব সম্পদের অভাবে ভুগছে যা এ শিল্পের প্রসারের ক্ষেএে অন্তরায় ও বটে। তিনি আশা প্রকাশ করেন দেশীয় প্রতিষ্ঠান সোনালী লাইফ তার সৃস্ট আস্থা, স্বচ্ছতা ও সুশাসনের কারনে অচিরেই দেশে প্রধানতম বীমা কোম্পানিতে পরিনত হবে।

কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ আয়োজনে কোম্পানির ভাইস চেয়ারম্যান ফওজিয়া কামরুন তানিয়া, পরিচালকদের মধ্যে মিসেস ফজিলতুননেসা, মোস্তফা কামরুস সোবহান, শেখ মোহাম্মদ ড্যানিয়েল, তানিয়া কামরুন আনিকা, কামরুন নাহার, মায়া রানী রায়, উপদেষ্টা পি কে রায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন।

সোনালি লাইফ’র সিইও মীর রাশেদ বিন আমান অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনা করেন এবং মুল বক্তব্য উপস্থাপন করেন।

মীর রাশেদ বিন আমান তার বক্তব্যে বলেন, সোনালি লাইফ শুধু নিজ প্রতিষ্ঠানের প্রতি নয় বরং দেশের বীমা শিল্পের উন্নয়নের লক্ষ নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। বর্তমানে সোনালী লাইফ ১০০০ কোটি টাকা প্রিমিয়াম আয়ের লক্ষমাত্রা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে এবং তা অর্জন সম্ভব।

 

অর্থসূচক/ এইচএআই

  
    

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.