সিঙ্গাপুর থেকে কোকোর ২০ লাখ ডলার ফেরত এনেছিলাম: বিএফআইইউ প্রধান

টাকা পাচার হয়ে গেলে তা ফেরত আনা কঠিন। কারণ এর সঙ্গে অনেক পক্ষ যুক্ত থাকে। এ সময় সিঙ্গাপুর থেকে একসময় আরাফাত রহমান কোকোর ২০ লাখ ৪১ হাজার সিঙ্গাপুর ডলার ফেরত আনা হয়েছিলো বলেও জানিয়েছেন বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) প্রধান মাসুদ বিশ্বাস।

মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

বিএফআইইউ প্রধান বলেন, দেশ থেকে একবার টাকা পাচার হয়ে গেলে তা ফেরত আনা খুব কঠিন। ফেরত আনতে অনেকগুলো পক্ষের সঙ্গে কাজ করতে হয়। এছাড়া সব দেশের আইন-কানুন একরকম না। তারপরেও আমাদের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

আজ বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) ২০২২-২৩ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

এতে বলা হয়, ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট ১৪ হাজার ১০৬টি সন্দেহজনক লেনদেন প্রতিবেদন বা এসটিআর জমা হয়েছে। আগের অর্থবছরের তুলনায় যা ৬৪ দশমিক ৫৭ শতাংশ বেশি। এর আগে ২০২১-২২ অর্থবছরে এমন লেনদেন ও কার্যক্রম হয়েছিল আট হাজার ৫৭১টি। ২০১৯-২০ অর্থবছরে এ সংখ্যা ছিল ৫ হাজার ২৮০টি।

অর্থসূচক/এমএইচ/এএইচআর

  
    

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.