ল’র সঙ্গে সবধরনের সম্পর্ক ছিন্ন করল বিসিবি

২০২২ সালে যুব দলের প্রধান কোচ হিসেবে ল কে নিয়োগ দেয় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তার অধীনে যুব এশিয়া কাপের শিরোপাও যেতে বাংলাদেশ। তবে যুব বিশ্বকাপের সুপার সিক্স পর্ব পার করতে পারেনি ল’র শিষ্যরা। এমন অবস্থায় ল’র সঙ্গে চুক্তি নবায়ন করতে আগ্রহী নয় বোর্ড।

এদিকে এ বছরের জানুয়ারিতে বাংলাদেশ জাতীয় দলের কোচ চেয়ে বিজ্ঞাপন দিয়েছিল বিসিবি। আর এই বিজ্ঞাপনে পেস বোলিং কোচ, ব্যাটিং কোচের সাথে ছিল আরো কিছু পদ। এরপর ব্যাটিং কোচ হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে আবেদন করেছিলেন ল।

বিশ্বকাপের পর থেকেই বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের একাধিক কোচের পদ শূন্য আছে। সেই পদ পূরণের জন্য নাম জমা দিয়েছিলেন অনেকেই। কোচ নির্বাচনের জন্য বিসিবির পক্ষ থেকে একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছিল। পরবর্তী কোচদের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা করে নেয়া হয় সাক্ষাৎকারও।

ল ছাড়াও এইচপির প্রধান কোচ ডেভিড হেম্প ও থিলান সামারাবিরাও ব্যাটিং কোচের পদে সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন। পরীক্ষা দিয়েছিলেন বাংলাদেশের তুষার ইমরানও। বোলিং কোচের পদে পরীক্ষা দেন মাহবুবুল আলম জাকিসহ আরও কয়েকজন।

এসবের মাঝেই গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে যে, স্টুয়ার্ট লই হতে চলেছেন বাংলাদেশের ব্যাটিং কোচ। কিন্তু খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিসিবি এখনও কাউকে ব্যাটিং ও পেস বোলিং কোচ হিসেবে নিয়োগ দেয়নি। উল্টো বনিবনা না হওয়ায় ল’র সঙ্গে সম্পর্ক চুকিয়ে ফেলেছে বিসিবি।

অর্থসূচক/এএইচআর

  
    

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.