সম্প্রতি ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরাইলের বোমা বর্ষণে নারী ও শিশু মৃত্যুর বিষয়ে পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলোতে বিশ্বাসযোগ্য খবর পরিবেশন না করার সমালোচনা করে ব্যাপক চাপের মুখে পড়েছেন সামাজিক মাধ্যম এক্স বা সাবেক টুইটারের মালিক ইলন মাস্ক।
ইলন মাস্ক সম্প্রতি বলেছেন, আমেরিকার সমাজে শ্বেতাঙ্গদের বিরুদ্ধে ইহুদিরা বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে। এছাড়া, গাজা উপত্যকায় ব্যাপকভাবে শিশু হত্যার সমালোচনা করে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনি শিশুদের হত্যার ক্ষোভ ও কষ্ট থেকেই হামাসের জন্ম হয়েছে। পার্সটুডে
১৫ নভেম্বর প্রথম তিনি কৃষ্ণাঙ্গদের বিরুদ্ধে ইহুদিদের বিদ্বেষ ছড়ানোর অভিযোগ আনেন। এতে বিরোধী পক্ষে তোলপাড় শুরু হয়। জবাবে আরেকটি পোস্টে ইলন মাস্ক বলেন, আমি যে বক্তব্য দিয়েছি তা প্রকৃতপক্ষেই সত্য। শ্বেতাঙ্গ বর্ণবাদ বা এশীয় বর্ণবাদ অথবা যেকোনো ধরনের বর্ণবাদের বিরুদ্ধেই আমার অবস্থান।
আমেরিকার এন্টি ডিফেমেশন লীগ বা এডিএল ইলন মাস্কের যে সমালোচনা করেছেন তার কঠোর বিরোধিতা করেন তিনি। এডিএল বলেছে, ইলন মাস্ক তার সামাজিক মাধ্যম এক্স-এ ইহুদিবাদবিরোধী যে ষড়যন্ত্র ও প্রচারণা চলছে তা ঠেকানোর জন্য মাস্ক তেমন কিছুই করছেন না। ২০২২ সালে ইলন মাস্ক ৪ হাজার ৪০০ কোটি ডলারের বিনিময়ে টুইটার কিনে নেন এবং তখন থেকেই তিনি বলেছিলেন, টুইটার ব্যবহারকারীদের আরো অনেক বেশি বাক-স্বাধীনতার সুযোগ দেয়া হবে।
As I said earlier this week, “decolonization”, “from the river to the sea” and similar euphemisms necessarily imply genocide.
Clear calls for extreme violence are against our terms of service and will result in suspension. https://t.co/1fCFo5Lezb
— Elon Musk (@elonmusk) November 17, 2023
Elon Musk: “If you kill someones child in Gaza, you have made a few new Hamas members”🇮🇱 pic.twitter.com/lIE9DWDSWa
— Dr. Anastasia Maria Loupis (@DrLoupis) November 17, 2023
অর্থসূচক/এএইচআর
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.