গত পাঁচ অর্থ বছরে মোট ১২১টি মানিলন্ডারিং মামলা দায়ের করেছে তদন্তকারী সংস্থাগুলো। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) থেকে পাওয়া গোয়েন্দা প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে এসব মামলা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
রোববার (১১ জুন) সংসদের বৈঠকে মন্ত্রীদের জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তরে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠক শুরু হলে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।
আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম-১১ আসনের সংসদ সদস্য এম আব্দুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, গত পাঁচ অর্থবছরে বিএফআইইউ কর্তৃক গৃহীত ২৪ হাজার ৯৭৭টি সন্দেহজনক লেনদেন বা কার্যক্রম মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসী কাজে অর্থায়নের সংশ্লিষ্টতা বিবেচনায় এক হাজার ২টি গোয়েন্দা প্রতিবেদন আইন প্রয়োগকারী সংস্থায় পাঠানো হয়েছে।
নোয়াখালী-২ আসনের মোরশেদ আলমের অপর এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী সংসদকে জানান, ২০১৫ সালে মানি লন্ডারিং আইন সংশোধনের পর থেকে এ পর্যন্ত মানি লন্ডরিংয়ের অভিযোগে শুল্ক ও গোয়েন্দা বিভাগে ১৫টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর সঙ্গে জড়িত রাজস্বের পরিমাণ ৩৬৭ কোটি ৫৫ লাখ টাকা।
অর্থসূচক/এমএইচ/এএইচআর
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.