ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে খরুচে ছিলেন বাংলাদেশের বোলাররা। বিশেষ করে পেসারদের ইকোনমি রেট ছিল নয়ের উপরে। তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টি শুরুর আগের দিন এর কারণ জানালেন মুস্তাফিজুর রহমান।
ডমিনিকায় দ্বিতীয় ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সংগ্রহ করে পাঁচ উইকেটে ১৯৩ রান। ম্যাচটি ৩৫ রানে হারে বাংলাদেশ। সেই ম্যাচে মুস্তাফিজের বোলিং ফিগার ছিল ৪-০-৩৭-০। ওভারপ্রতি ৯.২৫ রান করে দিয়েছেন বাঁহাতি এই পেসার। খরুচে ছিলেন বাকিরাও। ম্যাচটিতে তিন ওভার করা তাসকিনের ইকোনমি রেট ছিল ১৫.৩৩। আরেক পেসার শরিফুল ইসলামের ইকোনমি রেট ছিল বরাবর দশ।
সবমিলিয়ে মুস্তাফিজ বলেন, ‘এশিয়ার উইকেট একরকম। এশিয়ার বাইরে উইকেট আরেকরকম। এশিয়ার বাইরে ট্রু বা ভালো উইকেট থাকে। এশিয়ার মধ্যে দেখবেন অন্য দলের ১৫০ করতেও কষ্ট হয়। আর এশিয়ার বাইরে দেখবেন ২০০ রানও নিরাপদ না। এ কারণে আপনার ইকোনমি বাড়তে পারে। আমার যেটা মনে হয়।’
মুস্তাফিজ আরও বলেন, ‘আমার মনে হয়, অপারেশনের পর (২০১৬ সালের আগস্টে) আমার এক-দেড় বছর ভালো পারফরম্যান্স ছিল না। এক-দেড় বছর আমার পারফরম্যান্স ছিল না। শেখার তো শেষ নেই। উন্নতি প্রতিদিন করা যায়। চেষ্টা করছি আরও উন্নতি করার জন্য। বিশ্বের আরও ভালো ভালো বোলারদের মতো কীভাবে হওয়া যায় তা চেষ্টা করছি। স্কিল, ফিটনেস বা আর যা আছে কোচের পরামর্শ নিয়ে তা শিখছি।’
অর্থসূচক/এএইচআর
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.