আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেতুলিয়ায়

হাড়কাঁপানো শীতে কাঁপছে দেশের উত্তরাঞ্চল। তাপমাত্রা হ্রাস পাওয়ায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে এ এলাকার মানুষ। ঘন কুয়াশার সঙ্গে হিমেল হাওয়ায় ভোগা‌ন্তি বাড়ছে মানুষের। এই শীতে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে নিম্ন আয়ের মানুষ। বিশেষ করে শ্রমজীবী ও ছিন্নমূল মানুষ শীতে কষ্ট পাচ্ছে। শীতের তীব্রতার কারণে অনেকেই কর্মহীন দিন কাটাচ্ছেন।

সোমবার (২৭ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আদ্রতা ছিলো ৮৯ শতাংশ। আগামী দুইদিন পর উত্তর, পশ্চিমাঞ্চলের দুই এক স্থানে হালকা বা গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, জানিয়েছেন জেলা আবহাওয়া অধিদপ্তর।

সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করে দিনাজপুর আবহাওয়া অধিদপ্তরের কর্মকর্তা তোফাজ্জাল হোসেন জানান, দিনাজপুরে সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ৮৯ শতাংশ, বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় ৩-৪ কিলোমিটার। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এটি ঘণ্টায় ৮-১২ কিলোমিটার পযর্ন্ত উন্নীত হয়েছে। এছাড়াও সৈয়দপুর ১১.২, রাজারহাট ১০, রংপুর ১২.৮. ডিমলা ১০.৬ রাজশাহী ১২.৫, বদলগাছি ১১০.৮,যশোর ১৪.২, শ্রীমঙ্গল ১০.২, চুয়াডাঙ্গায় ১৪.৭, শ্রীমঙ্গলে ১০.২, ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেতুলিয়ায় ৮.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

তিনি জানান, চলতি মাসের শেষের দিকে (২৯ ডিসেম্বর) দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের ২/১ স্থানে হালকা বা গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এরপর তাপমাত্রা কমতে পারে, সেই সঙ্গে নতুন করে একটি শৈত্যপ্রবাহ দেশের কতিপয় স্থানে বিরাজ করতে পারে।

 

অর্থসূচক/এএইচআর

  
    

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.