৩ উইকেট নেই বাংলাদেশের

উইকেট বিবেবনায় ২৩১ রানের লক্ষ্য সহজ নয়। জিততে হলে গড়তে হবে রেকর্ড, পাল্টাতে হবে ইতিহাসও। কারণ এর আগে সর্বোচ্চ ২১৭ পর্যন্ত তাড়া করেছে বাংলাদেশ তাও ২০০৯ সালে। এবার লক্ষ্যটা আরেকটু বেশি হলেও দুই ওপেনার তামিম ইকবাল এবং সৌম্য সরকার শুরুর ভিতটা গড়ে দেন।

কিন্তু চা বিরতির ঠিক আগে নাজমুল হোসেনের বিদায় একটু হলেও দুশ্চিন্তার ভাজ ফেলেছে মুমিনুল হকের দলের কপালে। ৩ উইকেট হারিয়ে চা বিরতিতে যাওয়া মুমিনুল হকের দলের সংগ্রহ ৭৮ রান।

চতুর্থ দিন ৩ উইকেটে ৪১ রান নিয়ে খেলতে নেমে ক্রেইগ ব্রাথওয়েটের দল গুটিয়ে যায় ১১৭ রানে। জবাবে শেষ ইনিংসে ব্যাট করতে নামা বাংলাদেশকে ভালো সূচনা এনে দেয় তামিম-সৌম্য জুটি। শুরু থেকেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ বোলারদের বিপক্ষে হাত খুলে খেলতে থাকেন তামিম। অন্যপ্রান্তে থাকা সৌম্য সঙ্গীতে শুধু সাপোর্ট দিয়ে গেছেন। দ্রুত রান তুলে দলকে ৫০’র ওপর নিয়ে যান তামিম। প্রতিপক্ষের বোলাররা চাপে রাখলেও দলীয় ৫৯ রানে ১৩ রান কয়রা সৌম্যকে বিদায় করেন অনিয়মিত স্পিনার ক্রেইগ ব্রাথওয়েট।

এরপর অবশ্য হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন তামিম। কিন্তু মাইলফলকে পৌঁছে তিনিও উইন্ডিজ দলপতিকে উইকেট ছুঁড়ে দেন। ২ উইকেট হারিয়ে বসা বাংলাদেশকে আরও বিপদে ফেলেন নাজমুল হোসেন। রাখিম কর্নওয়ালের বলে শর্ট লেগে ক্যাচ দিয়ে বসেন তিনি। ১১ রান করা এই ব্যাটসম্যানের বিদায়ে পর চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ।

অর্থসূচক/এএইচআর

 

  
    

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.