মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণে এরইমধ্যে নির্বাচনী ব্যয় বেড়েছে: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

নির্বাচনী ব্যয় কমাতে না পারলে দুর্নীতিও কমানো যাবে না। মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণে এরইমধ্যে নির্বাচনী ব্যয় বেড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্মের আহ্বায়ক ও সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।

তিনি বলেন, নির্বাচনী ব্যয় নিয়ন্ত্রণে নির্বাচন কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলোর পদক্ষেপ নেয়া দরকার।

বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর তোপখানা রোডে সিরডাপ মিলনায়তনে সুশাসনের জন্য নাগরিক- সুজন আয়োজিত নির্বাচনী ব্যবস্থার সংস্কার অগ্রগতি নিয়ে গোলটেবিল বৈঠকে এ মন্তব্য করেন চলছে। সরাসরি চলে যাচ্ছি সেখানে।

দেবপ্রিয় বলেন, ‘নির্বাচন হলেও সেটার গুণমান কি হবে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সম্ভব হলে নির্বাচন কমিশনের উচিৎ প্রতিশ্রুতির বিপরীতে প্রার্থীরা কি কাজ করেছে সেই স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা।’

তিনি বলেন, ‘অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এবং আগামী নির্বাচন ঘিরে জাতীয় ঐক্য দেখানোর এখনই সময়।’

সাধারণ মানুষ নিরাপত্তার অভাব বোধ করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ভোট দানের ক্ষেত্রে অনেকে আতঙ্কের মধ্যে আছে। নির্বাচনের পর নিরাপত্তা ব্যবস্থা কতদিন ঠিক থাকবে তা নিয়ে সাধারণ মানুষের ভেতর উদ্বেগ কাজ করছে।’

দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ‘৫ আগস্টের পর লুট হওয়া অনেক অস্ত্র এখনো উদ্ধার হয়নি। সীমান্তের ওপার থেকেও অস্ত্র আসার কথা শুনছি। অস্ত্র উদ্ধারে নিরাপত্তা বাহিনীকে আরও কাজ করতে হবে।’

  
    

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.