একটি পত্রিকায় ‘’স্ত্রী-সন্তানসহ লাভেলো আইসক্রীমের এমডি একরামুলের দেশত্যাগে নিষেধাঞ্জা”শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের বিষয়ে প্রসঙ্গে তাওফিকা ফুডস এন্ড লাভেলো আইসক্রীম পিএলসির বক্তব্য জানতে চাওয়া হলে কোম্পানীর এমডি মোঃ একরামুল হক জানান যে, তাওফিকা ফুডস এন্ড লাভেলো আইসক্রীম পিএলসি ব্যবসার প্রয়োজনে সীমান্ত ব্যাংক পিএলসি থেকে ঋণ সুবিধা গ্রহণ করে।
তবে বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে বিশেষভাবে ২০২৩ সালের পর থেকে দেশের ব্যবসা বাণিজ্যের অবস্থা অত্যন্ত খারাপ হয়ে যাওয়ার কারণে ব্যবসায় চরম মন্দা সত্ত্বেও তার কোম্পানী সীমান্ত ব্যাংকে নিয়মিতভাবে ঋণ পরিশোধের জন্য সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা অব্যহত রাখে। পরবর্তীতে জুলাই’২৪ গণ অভ্যুত্থানের অব্যবহিত পরে অন্য সকলের ন্যায় তাওফিকা ফুডস এন্ড লাভেলো আইসক্রীম পিএলসি-এর ব্যবসায় প্রতিকূল পরিস্থিতির কারণে নিয়মিত ঋণ পরিশোধ ব্যহত হয় এবং এর ফলশ্রুতিতে এপ্রিল, ২০২৫-এ সীমান্ত ব্যাংক কোম্পানীর ঋণ হিসাব ক্লাসিফাই করে। তবে মহামান্য হাইকোর্টের আদেশে সকল ঋণ হিসাব অদ্যাবধি নিয়মিত রয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৬ সেপ্টেম্বর তারখের ০৭ নং বিআরপিডি সার্কুলারের আলোকে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত গাইডলাইন অনুসারে সকল ঋণ হিসাব রিসিডিউল করার লক্ষ্যে সীমান্ত ব্যাংকে ৩ শতাংশ ডাইন পেমেন্ট জমা প্রদান করা হয়েছে।
কিন্ত ব্যাংক অদ্যাবধি ঋণ হিসাব রিসিডিউল না করার জন্য তাওফিকা ফুডস এন্ড লাভেলো আইসক্রীম পিএলসি মহামান্য হাইকোর্টে রীট পিটিশন দায়ের করেছে যা বিচারাধীন আছে এবং মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক সীমান্ত ব্যাংক পিএলসি-এর বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের ওপর বিশেষ নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে যা এখনও অপেক্ষমান।
সীমান্ত ব্যাংক র্কতৃক লোন রসিডিউিল আপডটে করা হলে উক্ত অভযিোগ দ্রুততম সময়ে সমাধান হবে বলে কোম্পানি আশাবাদ ব্যাক্ত করছে



মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.