গত মাসে হারারেতে অনুষ্ঠিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আফ্রিকা বাছাইপর্বের আগে দল থেকে নিজের নাম প্রত্যাহার করেছিলেন উইলিয়ামস। এরপর তিনি স্বেচ্ছায় পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় যোগ দেন। সেই সময় তার নাম প্রত্যাহারের বিষয়টি নিয়ে বেশ ধোঁয়াশা তৈরি হয়।
মূলত সম্ভাব্য অ্যান্টি-ডোপিং পরীক্ষার আগে নিজেকে সরিয়ে নেন জিম্বাবুয়ের এই অলরাউন্ডার। এরপর বোর্ডের তদন্তের মুখে জানান মাদকাসক্তির সমস্যায় ভুগছেন তিনি। এই বিষটি এক বিবৃতির মাধ্যমে নিশ্চিত করেছে জিম্বাবুয়ে।
তারা বিবৃতিতে বলেছে, ‘জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের চুক্তিবদ্ধ সব ক্রিকেটারের কাছ থেকে আমরা পেশাদারিত্ব, শৃঙ্খলা এবং দলীয় নীতিমালা ও ডোপবিধি মেনে চলার সর্বোচ্চ মান প্রত্যাশা করি।’
উইলিয়ামসের অবদান স্বীকার করে জিম্বাবুয়ে বলেছে, ‘প্রায় দুই দশকের ক্যারিয়ারে উইলিয়ামস মাঠে ও মাঠের বাইরে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলোর অংশ ছিলেন। তাঁর দ্রুত আরোগ্য ও ভবিষ্যতের সাফল্য কামনা করছি।’
জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের সিদ্ধান্ত আর জাতীয় দলের জন্য বিবেচনা করা হবে না উইলিয়ামসকে। সেই সঙ্গে তার যেই চুক্তি রয়েছে ২০২৫ সালের। ৩১ ডিসেম্বরের পর সেই চুক্তিও নবায়ন করা হবে না।



মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.