নেগেটিভ ইক্যুইটি ও আনরিয়েলাইজড লস এর বিপরীতে প্রভিশন সংরক্ষণে এক মার্চেন্ট ব্যাংক ও একটি ব্রোকারহাউজকে বাড়তি সময় দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। প্রতিষ্ঠান দুটি হচ্ছে- জনতা ক্যাপিটাল অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ও প্রিমিয়ার ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেড।
আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৯৭৮তম কমিশন বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিএসইসি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র অনুসারে, নেগেটিভ ইক্যুইটি ও আনরিয়েলাইজড লস এর বিপরীতে প্রভিশন সংরক্ষণ এবং নেগেটিভ ইক্যুইটি ও আনরিয়েলাইজড লসের সমন্বয় করার সময়সীমা জনতা ক্যাপিটাল অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ক্ষেত্রে ৩১ ডিসেম্বর, ২০৩০ পর্যন্ত এবং প্রিমিয়ার ব্যাংক সিকিউরিটিজের ক্ষেত্রে ৩১ ডিসেম্বর, ২০৩২ পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
এর আগে বিএসইসির পক্ষ থেকে নেগেটিভ ইক্যুইটি ও আনরিয়েলাইজড লস এর বিপরীতে প্রভিশন সংরক্ষণ এবং নেগেটিভ ইক্যুইটি ও আনরিয়েলাইজড লসের সমন্বয়ে স্টক ব্রোকার ও মার্চেন্ট ব্যাংকারদের কাছ থেকে নিজ নিজ বোর্ডে অনুমোদিত একশন প্ল্যান চেয়েছিল বিএসইসি। ওই একশন প্ল্যান বিবেচনায় নিয়ে আলোচিত প্রতিষ্ঠান দুটির জন্য সমন্বয়ের সময়সীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এ বিষয়ে বিএসইসির পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্টক ব্রোকার ও মার্চেন্ট ব্যাংকার কর্তৃক কমিশনের নিকট দাখিলকৃত বোর্ড অনুমোদিত অ্যাকশন প্ল্যান বিবেচনাপূর্বক নেগেটিভ ইক্যুইটি ও আনরিয়েলাইজড লস এর বিপরীতে প্রভিশন সংরক্ষণ এবং নেগেটিভ ইক্যুইটি ও আনরিয়েলাইজড লসের সমন্বয় করার সময়সীমা জনতা ক্যাপিটাল অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ক্ষেত্রে ৩১ ডিসেম্বর, ২০৩০ পর্যন্ত এবং প্রিমিয়ার ব্যাংক সিকিউরিটিজের ক্ষেত্রে ৩১ ডিসেম্বর, ২০৩২ পর্যন্ত বর্ধিত করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। নেগেটিভ ইক্যুইটি ও আনরিয়েলাইজড লস এর বিপরীতে প্রভিশন সংরক্ষণ ও সমন্বয়ের ক্ষেত্রে স্টক ব্রোকার ও মার্চেন্ট ব্যাংকারের নিট সম্পদ (net worth) এর ঘাটতি সংক্রান্ত বিধান পরিপালনে শিথিলতা থাকবে।
অর্থসূচক/



মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.