কমনওয়েলথ পার্টনারশীপ সামিট এন্ড বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস অর্জন সোনালী লাইফের

দেশের বেসরকারি খাতের শীর্ষস্থানীয় এবং দ্রুতবর্ধনশীল জীবন বীমা প্রতিষ্ঠান সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স বীমা খাতে তার গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে দ্বিতীয় বারের মত কমনওয়েলথ পার্টনারশীপ সামিট এন্ড বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড-এ একাধিক মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার অর্জন করেছে।

শুক্রবার (২৯ আগস্ট) মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে কনকর্ড হোটেলে অনুষ্ঠিত একটি জমকালো অনুষ্ঠানে সোনালী লাইফের পক্ষ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক শেখ মোহাম্মদ ড্যানিয়েল।

শনিবার (৩০ আগস্ট) কোম্পানিটি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানান হয়, এসময় উপস্থিত ছিলেন সোনালী লাইফের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোহাম্মদ আজিম, প্রধান তথ্য কর্মকর্তা (সিআইও) হাসিব রেজা, সহকারী ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমদাদুল হক সাহিল, এজিএম মিজানুর রহমান এবং উপ-ব্যবস্থাপক মাহমুদুর রহমান।

এ বছর সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স ৬টি পৃথক বিভাগে পুরস্কার অর্জন করে, যেগুলোর মধ্যে রয়েছে-ডিজিটাল ইন্স্যুরেন্স ইনিশিয়েটিভ অব দ্য ইয়ার, ইন্স্যুরটেক ইনিশিয়েটিভ অব দ্য ইয়ার, এডুকেশন ইন্স্যুরেন্স ইনিশিয়েটিভ অব দ্য ইয়ার, বেস্ট মার্কেটিং ইনিশিয়েটিভ অব দ্য ইয়ার, নিউ ইন্স্যুরেন্স প্রোডাক্ট অব দ্য ইয়ার, বেস্ট কাস্টমার সার্ভিস ইনিশিয়েটিভ অব দ্য ইয়ার।

এ প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের পরিচালক শেখ মোহাম্মদ ড্যানিয়েল বলেন, “এই পুরস্কারগুলো আমাদের নিরলস উদ্ভাবনী প্রচেষ্টা, ডিজিটাইজেশন, গ্রাহক কেন্দ্রিক পরিকল্পনা এবং দ্রুততম সময়ে বীমাদাবী নিষ্পত্তির অঙ্গীকারের ফলস্বরূপ।”

কমনওয়েলথ পার্টনারশিপ সামিট এবং বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস হলো কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর ব্যবসায়িক নেতৃত্ব ও উদ্ভাবনকে সম্মানিত করার আন্তর্জাতিক মঞ্চ। তিনি আরও বলেন, “এই স্বীকৃতি সোনালী লাইফকে শুধু বাংলাদেশে নয়, বরং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে একটি প্রভাবশালী বীমা প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করছে।”

উল্লেখ্য, পূর্বে ২০২৩ সালেও সোনালী লাইফ ৬টি ক্যাটাগরিতে কমনওয়েলথ পার্টনারশিপ সামিট এবং বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডের স্বীকৃতি লাভ করেছিল।

অর্থসূচক/

  
    

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.