ক্রেমলিনের বৈঠকে অংশ নেওয়ার জন্য বর্তমানে মস্কোতে রয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে “গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা” করবেন, যেখানে “অভিন্ন চ্যালেঞ্জ ও হুমকির” বিষয় উঠে আসতে পারে।
রাশিয়া ইতোমধ্যে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার নিন্দা করেছে। জাতিসংঘে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র “বিপদের দ্বার খুলে দিয়েছে”। যদি আজকের মধ্যে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করেন, তাহলে তিনি ক্রেমলিনের নেতাদের কাছ থেকে তাদের জোরালো সমর্থন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
তবে মস্কোর পক্ষ থেকে সরাসরি সামরিক সহায়তা পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।
যদিও এই মুহূর্তে রাশিয়ার অগ্রাধিকার হচ্ছে ইউক্রেন যুদ্ধ। যদিও রাশিয়া ও ইরানের মধ্যে একটি কৌশলগত অংশীদারিত্ব চুক্তি আছে, তবে সেটা কোনো প্রতিরক্ষা চুক্তি নয়, এবং সেটা মস্কোকে তেহরানের জন্য সামরিক সহায়তা দিতে বাধ্য করে না।
গত সপ্তাহে পুতিন দাবি করেছিলেন, ইরান এখনো রাশিয়ার কাছে সামরিক সহায়তা চায়নি। তার মন্তব্য থেকেই বোঝা যায়, রাশিয়া এখনই কোনো সহায়তা দিতে প্রস্তুত নয়।
ক্রেমলিন ইরান ও ইসরায়েল উভয়ের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখতে চায় এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গেও একটি ভালো কাজের সম্পর্ক গড়ে তুলতে চায়।



মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.