আজ জামারায় পাথর নিক্ষেপ করবেন হাজিরা

১০ জিলহজে শুধু বড় জামরায় (শয়তান) সাতটি কঙ্কর (পাথর) নিক্ষেপ এবং ১১ ও ১২ জিলহজে ছোট, মধ্যম ও বড় এ তিন জামরাতেই (শয়তানকে) পাথর মারা ওয়াজিব।

শুক্রবার (৬ জুন) স্থানীয় সময় ভোর হলেই মিনার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেবেন হাজিরা। সেখানে ফিরে আল-জামারায় শয়তানের প্রতীক লক্ষ্য করে পাথর ছুঁড়বেন হাজিরা।

এরপর হাজিরা পশু কোরবানি করে ফিরবেন মক্কায়। সেই সাথে তাওয়াফ করবেন কাবা ঘর। পরের দু’দিন—১১ ও ১২ জিলহজ পালন করবেন হজের বাকি আনুষ্ঠানিকতা।

এর আগে, বৃহস্পতিবার (৫ জুন) আরাফাতের ময়দানে হজের মূল আনুষ্ঠানিকতা শেষে মুজদালিফায় যান হাজিরা। রীতি অনুযায়ী সেখানে খোলা আকাশের নিচে রাত্রিযাপন করছেন তারা। মধ্যরাত পর্যন্ত ইবাদতের পাশাপাশি শয়তানকে মারার জন্য পাথর সংগ্রহ করেছেন হাজিরা।

বৃহস্পতিবার (৫ জুন) হজের মূল দিনে আরাফাতের ময়দানে জড়ো হয়েছিলেন মুসল্লিরা। স্থানীয় সময় দুপুর বারোটায় মসজিদে নামিরায় খুৎবা দেন মক্কার গ্র্যান্ড মসজিদের ইমাম শায়খ সালেহ বিন হুমাইদ। কামনা করেন বিশ্বশান্তি। মুসলিম বিশ্বের সবচেয়ে বড় এ জমায়েতে এবছর যোগ দেয়ার সৌভাগ্য হয়েছে ১৫ লাখ মুসল্লির।

  
    

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.