সাম্প্রতিক সময়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ভালো করতে পারছে না পাকিস্তান ও বাংলাদেশের কেউই। নিজেদের সবশেষ সিরিজে নিউজিল্যান্ডের দ্বিতীয় সারির দলের সঙ্গেও ৪-১ ব্যবধানে সিরিজ হেরেছে পাকিস্তান। বাংলাদেশের অবস্থা তো আরও নাজুক। পাকিস্তান সফরের প্রস্তুতি হিসেবেই শারজাহে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলেছেন লিটন দাস-তানজিদ হাসান তামিমরা।
অথচ সেই সিরিজেই বাংলাদেশ হেরেছে ২-১ ব্যবধানে। সংযুক্ত আরব আমিরাতে সিরিজ হারাকে অবশ্য বাংলাদেশের জাগিয়ে ওঠার রসদ হিসেবে দেখছেন প্রধান কোচ ফিল সিমন্স। এ ছাড়া ভালো ক্রিকেট খেলতে না পারার পরও পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরুর আগে খানিকটা হুমকির সুরে বলে রেখেছেন তারা পৃথিবীর যেকোনো দলকে হারাতে পারেন।
এদিকে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে টস জিতেছেন সালমান আলী আঘা। টস জিতে আগে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন পাকিস্তানের অধিনায়ক। ফলে টস হেরে আগে বোলিং করতে হবে বাংলাদেশকে। পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে শেষ ম্যাচের একাদশ নিয়েই মাঠে নামছে বাংলাদেশ। সেই ম্যাচের মতোই স্পিনার হিসেবে শেখ মেহেদী ও রিশাদ হোসেন এবং পেস বিভাগে খেলছেন হাসান মাহমুদ, তানজিম হাসান সাকিব এবং শরিফুল ইসলাম।
বাংলাদেশ একাদশ- তানজিদ হাসান তামিম, পারভেজ হোসেন ইমন, লিটন দাস, তাওহীদ হৃদয়, শেখ মেহেদী, জাকের আলী অনিক, শামীম হোসেন পাটোয়ারি, রিশাদ হোসেন, তানজিম হাসান সাকিব, হাসান মাহমুদ এবং শরিফুল ইসলাম।
পাকিস্তান একাদশ- ফখর জামান, সাইম আইয়ুব, মোহাম্মদ হারিস, সালমান আঘা, হাসান নাওয়াজ, শাদাব খান, খুশদিল শাহ, ফাহিম আশরাফ, হাসান আলী, হারিস রউফ এবং আবরার আহমেদ।



মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.