টি-টোয়েন্টিতে বিশ্বরেকর্ড

সুপার ওভার মানে ৬ বলের খেলা। চার–ছক্কা মারার চেষ্টা সুপার ওভারে থাকে আরও বেশি। যা করার তো এই ৬ বলেই করতে হবে! তাই সুপার ওভারে ধুমধাড়াক্কা ব্যাটিং দেখতেই অপেক্ষা করেন সমর্থকেরা। কিন্তু কাল মালয়েশিয়ায় ত্রিদেশীয় সিরিজে বাহরাইন ও হংকং ম্যাচে দেখা গেল ভিন্ন এক ঘটনা। হংকংয়ের বিপক্ষে সুপার ওভারে কোনো রান না করেই গুটিয়ে যায় বাহরাইন, যা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম।

টি-টোয়েন্টিতে সুপার ওভারে এর আগে সর্বনিম্ন ছিল গত বছরের জানুয়ারিতে আফগানিস্তানের করা ১ রান। বেঙ্গালুরুতে ভারতের বিপক্ষে সেটি ছিল ম্যাচের দ্বিতীয় সুপার ওভার।

প্রথম সুপার ওভারে দুই দলই ১৬ রান তুললে ম্যাচের মীমাংসার জন্য দ্বিতীয় সুপার খেলতে হয়। সেখানেই ভারতের করা ১১ রানের জবাব দিতে ১ রান করতেই সুপার ওভারের নিয়ম অনুযায়ী ২টি উইকেট হারিয়ে অলআউট হয় আফগানিস্তান। নিয়ম অনুসারে, সুপার ওভারে কোনো দলের সর্বোচ্চ উইকেট পড়তে পারে দুটিই!

কাল বাহরাইন অবশ্য সুপার ওভারে আগে ব্যাটিং করেছে। প্রথম বল ডট হওয়ার পর উইকেট হারিয়েছে পরের দুই বলেই। সুপার ওভারে মেডেন দেওয়ার কীর্তি গড়েন হংকং পেসার ইহসান খান।

হংকংয়ের ব্যাটসম্যান বাবর হায়াত ১ রানের লক্ষ্য ছুঁতে গিয়ে আবার ডট খেলেছেন সুপার ওভারের প্রথম দুই বল। তিন নম্বর বলে এক রান নিয়ে ম্যাচ জিতিয়েছেন বাবর। ত্রিদেশীয় সিরিজের বাকি দলটি মালয়েশিয়া।

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এ ঘটনা নতুন হলেও টি-টোয়েন্টি লিগে এটা নতুন কিছু নয়। টি-টোয়েন্টি লিগগুলোতে সুপার ওভারে কোনো রান না করতে পারার ঘটনা আছে একাধিকবার। এর শুরুটা ২০০৯ সালে চ্যাম্পিয়নস লিগে।

দিল্লিতে সাসেক্সের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার দল ঈগলসের হয়ে সিজে ডি ভিলিয়ার্স সুপার ওভার মেডেন দিয়েছিলেন। সুপার ওভারে মেডেন দেওয়া বোলারদের একজন সুনীল নারাইনও। তিনি অবশ্য এ তালিকায় একটু ব্যতিক্রম।

নারাইন সেদিন ওভারের ৬টি বলই করেছেন। ম্যাচটি ছিল ২০১৪ সালের সিপিএলে। গায়ানা অ্যামাজন ও ত্রিনিদাদ ও টোবাগো রেড স্টিলের সে ম্যাচে গায়ানার হয়ে খেলছিলেন নারাইন। তাঁর করা সেই ওভারে প্রথম ৪ বল ডট খেলার পর পঞ্চম বলে আউট হন নিকোলাস পুরান। ওভারের শেষ বলটি ডট খেলেন রস টেলর।

ওয়ানডে ক্রিকেটে সুপার ওভার হয়েছে ৪ বার, যেখানে সর্বনিম্ন রান ২। ২০২০ সালে নভেম্বরে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সুপার ওভারে ২ রান করেছিল পাকিস্তান।

ট্রাম্প পররাষ্ট্র দপ্তরকে ৬০ দিনের সময় বেঁধে দিয়েছিলেন। এ সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করে তালিকাটি হোয়াইট হাউসে জমা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছিল। আগামী সপ্তাহে এ সময়সীমা শেষ হচ্ছে।

ট্রাম্পের আদেশ অনুযায়ী, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্যুরো অব কনস্যুলার অ্যাফেয়ার্সকে এ কাজে নেতৃত্ব দিতে বলা হয়। আর যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ, হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ এবং জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালকের কার্যালয়কে এ কাজে সহযোগিতা করতে বলা হয়।

বেশ কয়েকটি সংস্থার মুখপাত্র এ ব্যাপারে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন কিংবা মন্তব্য জানতে চাওয়ার পর জবাব দেননি।

তবে এর আগে পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছিল, তারা ট্রাম্পের আদেশ অনুযায়ী কাজ করছে। তারা আরও বলেছিল, ‘আমরা আমাদের ভিসা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে জাতীয় নিরাপত্তা ও জননিরাপত্তার সর্বোচ্চ মান বজায় রেখে আমাদের দেশ ও এর নাগরিকদের রক্ষা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

  
    

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.