কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন চলাকালে গুলি ও হামলা করে শিক্ষার্থী এবং সাধারণ জনগনকে হত্যার নির্দেশদাতা ও দায়ীদের বিচারের মুখোমুখি কেন করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
জনস্বার্থে এক রিট আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রুল জারি করেন। আইন সচিব ও স্বরাষ্ট্র সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলেছেন আদালত।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মো. তানভীর আহমেদ। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রেদোয়ান আহমেদ রানজীব।
গণহত্যাকারী ও স্বৈরশাসককে টিকিয়ে রাখার ক্ষেত্রে দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে গত মঙ্গলবার হাইকোর্টে একটি রিট করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. তানভীর আহমেদ ওই রিট করেন।
ওই রিটে বিগত সরকারের সময় যারা সাংবিধানিক পদ, সংসদ সদস্য, স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার প্রধান, আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ছিলেন, তাদের বিদেশে গমনের ক্ষেত্রে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতির নির্দেশনাও চাওয়া হয় বলে জানান আইনজীবী।
অর্থসূচক/এএইচআর



মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.