শীঘ্রই জাতিসংঘের নেতৃত্বে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের হত্যার তদন্ত শুরু হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির মানবাধিকার বিষয়ক প্রধান ভলকার তুর্ক।
এ লক্ষ্যে জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের একটি দল শিগগিরই বাংলাদেশে আসবেন বলেও জানান তিনি।
বুধবার (১৪ আগস্ট) ভলকার তুর্ক প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপ করেছেন বলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের পাঠানো এক বার্তায় জানানো হয়েছে।
বিভিন্ন গণমাধ্যমের হিসেব অনুযায়ী, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ৪০০-এর বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। তবে তৎকালীন শেখ হাসিনার সরকার এ সংখ্যাকে দেড়শর আশপাশে বলে দাবি করেছিল।
টেলিফোন আলাপের সময় ড. ইউনূস ভলকার তুর্ক এবং তার [ইউনূস] দীর্ঘদিনের বন্ধু, জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্থনিও গুতেরেসকে ছাত্র আন্দোলনের নজিরবিহীন হত্যাকাণ্ডের সময় শিক্ষার্থীদের অধিকাকে সমর্থন দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানান।
২০০৬ সালে শান্তিতে নোবেলবিজয়ী ইউনূস তুর্ককে জানিয়েছেন, তার প্রশাসনের মূল ভিত্তি হবে মানবাধিকার এবং প্রতিটি নাগরিকের সুরক্ষা নিশ্চিত করাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেবে সরকার।
এছাড়া অধ্যাপক ইউনূস দেশ পুনর্গঠন এবং মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে জাতিসংঘের সহযোগিতা চেয়েছেন।
অর্থসূচক/
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.