বাজারের অন্যান্য রেফ্রিজারেটরের তুলনায় মিনিস্টার দিচ্ছে ৬৬ শতাংশ পর্যন্ত বিদ্যুৎ সাশ্রয়। গরমের সময়, তাজা খাবার সংরক্ষণ এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন নিশ্চিত করার জন্য ফ্রিজ একটি অপরিহার্য গৃহস্থালী সরঞ্জাম। আর বর্তমান সময়ে সাধারণ মানুষের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে মিনিস্টার রেফ্রিজারেটর। গুণে মানে অতুলনীয় এবং দামে সাশ্রয়ী হওয়ায় মানুষজন মিনিস্টারের পণ্য কিনতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।
মিনিস্টার রেফ্রিজারেটরের আধুনিক এবং নান্দনিক ডিজাইন খুব সহজেই রান্নাঘরকে করে তোলে আকর্ষণীয়। গ্রাহকদের পছন্দ অনুযায়ী ক্লাসিক স্টেইনলেস স্টিল এবং বোল্ড স্টেটমেন্ট উভয় ধরণের পরিমার্জিত ডিজাইন তৈরী করে থাকে মিনিস্টার ইলেকট্রনিক্স। মিনিস্টার রেফ্রিজারেটরের এজ-লেস ডিজাইনগুলো নজর কারবে সকলেরই।
মিনিস্টার ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী নানান ধরন ও ধারণক্ষমতাসম্পন্ন রেফ্রিজারেটর তৈরী করে থাকে। যেমন: ফ্রস্ট, নন-ফ্রস্ট, রেফ্রিজারেটর, চেস্ট ফ্রিজার ইত্যাদি। এছড়াও, মিনিস্টার রেফ্রিজারেটরে রয়েছে হাই টেমপার্ড গ্লাস ডোর যা অত্যধিক চাপেও ভাঙে না। রয়েছে বিল্ট-ইন স্ট্যাবিলাইজার। এই রেফ্রিজারেটরগুলো সম্পূর্ণ ফুডগ্রেডেড এবং এতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে আর ৬০০এ গ্যাস যা একইসাথে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এবং পরিবেশের জন্য ভালো।
এছাড়াও, মিনিস্টার রেফ্রিজারেটরের রয়েছে উন্নত মানের কুলিং সিস্টেম। অত্যাধুনিক কম্প্রেসর এবং সেন্সর খাবারের অপচয় রোধ করে এবং স্বাদ সংরক্ষণে সহায়তা করে। এছাড়াও, উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহারের ফলে বিদ্যুতের খরচ ৬৬ শতাংশ পর্যন্ত হ্রাস করতে সহায়তা করে থাকে।
দেশীয় বাজারে প্রায় শতাধিক মডেলের মিনিস্টার ফ্রিজ ও ফ্রিজার পাওয়া যায় যা গ্রাহকদের চাহিদা ও পছন্দকে কেন্দ্র করে ডিজাইন করা হয়েছে, রাখা হয়েছে সাশ্রয়ী দাম। মিনিস্টার রেফ্রিজারেটরের বাজার মূল্য রয়েছে ২৯,৫০০ (উনত্রিশ হাজার পাঁচশত) টাকা থেকে শুরু করে ১,৪৪,০০০ (এক লক্ষ চুয়াল্লিশ হাজার) পর্যন্ত।
মিনিস্টারই প্রথম রেফ্রিজারেটর ১২ বছরের গ্যারান্টি দিচ্ছে। দেশের সকল জেলায় তাদের ২ শতাধিকেরও অধিক নিজস্ব শোরুম এবং ১ হাজারের অধিক ডিলার ফ্র্যাঞ্চাইজিং শোরুম রয়েছে। এছাড়াও, ০% ইএমাই তে ৩৬ মাসের কিস্তিতে রেফ্রিজারেটর কেনার সুবিধাও দিচ্ছে মিনিস্টারকে।
অর্থসূচক/



মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.