বিশ্বকাপে ইতোমধ্যেই দুটি ম্যাচ খেলে ফেলেছে নিউজিল্যান্ড। তাদের পরবর্তী ম্যাচটি খেলবে ১৩ অক্টোবর, প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ। সেই ম্যাচটি উইলিয়ামসন খেলবেন কিনা সেই ব্যাপারে পরিষ্কার করে কিছু বলেননি দলটির হেড কোচ গ্যারি স্টেড। যদিও একটি ম্যাচেও খেলেননি কেন উইলিয়ামসন।
ইনজুরিতে আক্রান্ত হয়ে বিশ্বকাপের আগেই অস্ত্রোপচার করানো কিউই পেসার টিম সাউদি’র ব্যাপারে অবশ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে। এই পেসার ফিরছেন আগামী ম্যাচেই। যদিও উইলিয়ামসনের ব্যাপারে থাকছে অনিশ্চয়তা।
স্টেড বলেন, ‘সে দারুণ উন্নতি করছে। শেষ ৫-৬ দিন ওর বেশ ভালো গেছে। এটা আর এখন তাঁর ইনজুরি নয়। সে উইকেটে দৌড়াতে পারছে কি না, ফিল্ডিং করতে পারছে কি না- ৫০ ওভারের খেলায়, এই বিষয়গুলো বুঝতে হবে এখন। আমরা খুশি, এখন যে অবস্থায় আছে। কেন যদি এভেইলঅ্যাবল হয় তাহলে সে খেলবে। এই ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। সে বিশ্বের অন্যতম সেরা একজন ক্রিকেটার। আমরা এই মুহূর্তে আলোচনা করছি দলের কম্বিনেশন নিয়ে। উদাহরণ হিসেবে বলব, জিমি নিশাম প্রথম ম্যাচে খেলেনি, দ্বিতীয়টিতে খেলেছে। পুরোটাই কন্ডিশনের ওপর ভাবছি।’
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) শেষ আসরে চোট পেয়ে লম্বা সময় মাঠের বাইরে ছিলেন উইলিয়ামসন। ডান হাঁটুর লিগামেন্ট ছিঁড়ে যাওয়ায় তাকে অস্ত্রোপচারও করতে হয়। ফলে বিশ্বকাপে খেলার সম্ভাবনাও বেশ ক্ষীণ ছিল তার।
শতভাগ ফিট না হলেও বিশ্বকাপ দলে জায়গা পান কিউই অধিনায়ক। কিন্ত বিশ্ব আসরের উদ্বোধনী ম্যাচে খেলতে পারেননি তিনি। তারপর নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচেও খেলা হচ্ছে না তার। কয়েকদিন আগেই দুটি করে বিশ্বকাপের প্রস্ততি ম্যাচ খেলেছিল দলগুলো। সেখানে অবশ্য খেলেন উইলিয়ামসন। ব্যাট হাতে একটি ম্যাচে হাফ সেঞ্চুরিও করেন কিউই দলপতি।
অর্থসূচক/এএইচআর



মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.