মিরাজের হাফ সেঞ্চুরি

ফজলহক ফারুকির লেংথ ডেলিভারিতে কভারে ঠেলে দিয়ে রান নেয়ার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়েছিলেন লিটন দাস। তবে উইকেট থেকে খুব বেশি বের হননি। লিটন বের না হলেও ততক্ষণে উইকেটের মাঝে চলে এসেছিলেন তানজিদ হাসান তামিম। তবে লিটন সেভাবে সাড়া না দেয়ায় নন স্ট্রাইক প্রান্তে ফিরতেছিলেন বাঁহাতি এই ব্যাটার।

উইকেটে পৌঁছার আগে নাজিবউল্লাহ জাদরানের সরাসরি থ্রোতে স্টাম্প ভেঙে যায়। সাজঘরে ফিরতে হয় ৫ রান করা তানজিদকে। আরেক ওপেনার লিটনও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। ফারুকির বলে খানিকটা সামনে এগিয়ে এসে ড্রাইভ করতে চেয়েছিলেন তিনি। ব্যাটে-বলে ঠিকঠাক না হওয়ায় ইনসাইড এজ হয়ে বোল্ড হয়ে ফিরতে হয় ১৩ রান করা এই ওপেনারকে। ২৭ রানে ২ উইকেট হারানোর পর বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মেহেদি হাসান মিরাজ। দারুণ ব্যাটিংয়ে শুরুর বিপর্যয় সামাল দেন তারা দুজন।

দুবার আউট হতে পারতেন মিরাজ। তবে সেই সুযোগ লুফে নিতে পারেননি আফগানিস্তানের ফিল্ডাররা। জীবন পেয়ে ৫৮ বলে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন মিরাজ।

বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচে আফগানিস্তানকে ১৫৬ রানে গুটিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। সাকিব আল হাসান-মেহেদী হাসান মিরাজদের সামনে পাত্তাই পাননি আফগান ব্যাটাররা। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ ৪৭ রানের ইনিংস খেলেছেন ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজ। সাকিব ও মিরাজ ৩টি উইকেট নিয়েছেন।

অর্থসূচক/এএইচআর

  
    

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.