দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ৬৪ বলে ৭৭ রানের ইনিংস খেলে বাংলাদেশকে ৩১৪ রানের পুঁজি এনে দিতে বড় ভূমিকা রেখেছিলেন সাকিব আল হাসান। ফলশ্রুতিতে পেয়েছেন ম্যাচ সেরার পুরস্কারও। এদিকে শুরুরটা ভালো করতে না পারলেও শেষ দিকে দারুণ বোলিং করেছেন মেহেদি হাসান মিরাজ। প্রথম ৫ ওভারে ৩৯ রানে কোনো উইকেট না পাওয়া মিরাজ নিজের শেষ ৪ ওভারে ২২ রান দিয়ে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তাতেই ম্যাচের লাগাম টেনে ধরে বাংলাদেশ।
ম্যাচ শেষে মিরাজকে নিয়ে তামিম বলেন, ‘প্রতিটি দলেই মেহেদির মতো একজন থাকা দরকার। চার ওভারে ৪০ রান (মূলত ৩৮ রান) দেওয়ার পর সে আমাকে এসে বলেছিল, ‘আমাকে বল দেন আমি ম্যাচ ঘুরিয়ে দেবো। সে আমার কাছে ম্যান অব দ্য ম্যাচ ছিল। এটা সবসময় কাজ করবে না কিন্তু আমি ওর আত্মবিশ্বাসে খুশি।’
ভারসাম্যপূর্ণ একটি পেস বোলিং ইউনিটের জন্য আক্ষেপ, হতাশা কিংবা হাহাকারের অন্ত ছিল না। একটা সময় ছিল দেশে কিংবা দেশের বাইরে, বাংলাদেশের তুরুপের তাস কেবলই স্পিনাররা। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে গেছে বাংলাদেশের পেস ইউনিটের চিত্র। সেঞ্চুরিয়নে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে শুরু থেকেই দাপট দেখিয়েছেন তাসকিন আহমেদ-শরিফুল ইসলাম।
পেসারদের নিয়ে ওয়ানডে অধিনায়ক বলেন, ‘এটা আমাদের জন্য বড় বিষয়। আমাদের পেস বোলাররা ভালো করছে এবং আমাদের জন্য ম্যাচ জিতেছে। সর্বশেষ দুবছর ধরে আমাদের পেসাররা দুর্দান্ত বোলিং করছে।’
অর্থসূচক/এএইচআর



মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.