ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। দ্বিতীয় ওভারেই লিটন দাসের উইকেট হারায়। লিটন ফিরে গেলেও সৌম্য সরকারকে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশের রানের চাকা সচল রাখেন অধিনায়ক তামিম। এই দুজনের ব্যাটেই ১৪.১ ওভার দলীয় পঞ্চাশ রান পূরণ হয় বাংলাদেশের। সেই ওভারের দ্বিতীয় বলে স্কয়ার লেগে হ্যানরি নিকোলসের হাতে জীবন পান সৌম্য। পঞ্চম বলে জেমিসনের ফিরতি ক্যাচে ফিরতে পারতেন তামিমও। তবে ক্যাচ নিয়ে ধোঁয়াশা থাকায় থার্ড আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত তামিমের পক্ষে যায়।
এরপর কিউই স্পিনার মিচেল স্যান্টনারকে পা এগিয়ে খেলতে গিয়ে স্টাম্পিংয়ের শিকার হয়ে আউট হয়েছেন সৌম্য। তাঁর ব্যাট থেকে এসেছে ৪৬ বলে ৩২ রান। ৩টি চার এবং ১টি ছক্কায় এই রান করেছেন তিনি। এর ফলে দ্বিতীয় উইকেটে তামিমের সঙ্গে তাঁর ৮১ রানের জুটি ভাঙে।
সৌম্য ফিরে গেলে মুশফিকুর রহিমকে সঙ্গে নিয়ে ৮৪ বলে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন তামিম। আন্তর্জাতিক ওয়ানডেতে তামিমের এটি পঞ্চাশতম হাফ সেঞ্চুরি। প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এই কীর্তি গড়েছেন এই বাঁহাতি ওপেনার। ইনিংসের ৩১তম ওভারের দ্বিতীয় বলটি আলতো করে খেলেছিলেন মুশফিক। বল বেশিদূর যায়নি, ছিল স্ট্যাম্পের পাশেই। রানের সুযোগ ভেবে দৌড় শুরু করেন তামিম। কিন্তু পপিং ক্রিজে পৌঁছানোর আগেই পা দিয়ে ছোট্ট কিকে স্ট্যাম্প ভেঙে দেন নিশাম। এতে অযথা রান নেওয়ার তাড়ায় বাংলাদেশ অধিনায়কে বিদায় নিতে হলো ৭৮ রানেই। এর ফলে সমাপ্তি ঘটেছে অধিনায়কের ১১ চারের মারে ১০৮ রানের খেলা ৭৮ রানের ইনিংসের, ভেঙেছে ৪৮ রানের তৃতীয় উইকেট জুটি।
It’s the golden a̶r̶m̶ boot!@JimmyNeesh with some tidy footwork to run out Tamim Iqbal for a well made 78.
Tune in live, only on Spark Sport #NZvBAN ⭕️🏏 pic.twitter.com/pVx480PPpz
— Spark Sport (@sparknzsport) March 23, 2021
অর্থসূচক/এএইচআর
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.