প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, ওসমান হাদির বিষয়টা সরকার সর্বোচ্চ প্রায়োরিটি দিয়ে ইনভেস্টিগেট করছে, সমস্ত সিকিউরিটি এজেন্সিগুলো এটা নিয়ে কাজ করছে। পুলিশসহ অন্যান্য এজেন্সি এগুলো ইনভেস্টিগেট করছে। সবাই এটা নিয়ে কাজ করছে, এটা আমি বলতে পারবো; কিছু গ্রেফতার আছে, মূল সাসপেক্ট না হলেও এর আশপাশে যারা ছিলেন অনেককেই অ্যারেস্ট করা হয়েছে। আমরা কিছু কিছু ভাইটাল ক্লু পাচ্ছি, আমরা বলবো যে সর্বোচ্চ সমর্থন দেওয়া হচ্ছে তদন্ত করার।
বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
শফিকুল আলম বলেন, আমরা বলছি যে আমরা সিরিয়াসলি ইনভেস্টিগেট করছি। আর আমাদের আইন মন্ত্রণালয় কিন্তু জানিয়েছে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে এটার বিচার হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানের দেশে নিরাপত্তা প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা তার বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানাই এবং প্রয়োজনীয় যে সিকিউরিটি সেটার বিষয়ে আমাদের সঙ্গে তার পার্টির আলাপ হয়েছে। এটা তারা যতটুকু চাচ্ছেন, কথা বলে সেগুলোর বিষয়ে দেখা হচ্ছে। দলই তার নিরাপত্তার বিষয়টা দেখছে, কিন্তু সরকারের কাছে যা যা সহযোগিতা উনারা চাচ্ছেন আমরা সেই সহযোগিতাগুলো দিচ্ছি।
মার্কিন ফরেন কমিটির চিঠি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি এই বিষয়ে জানি না। কিন্তু আওয়ামী লীগের বিষয়ে আমাদের সরকারের অবস্থান স্পষ্ট যে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম স্থগিত করা আছে এবং নির্বাচন কমিশন আওয়ামী লীগের পার্টি হিসেবে রেজিস্ট্রেশন বাদ দিয়েছে। সে জন্য আওয়ামী লীগ এই ইলেকশনে অংশগ্রহণ করতে পারবে না।



মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.