বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান মিনিস্টার-মাইওয়ানের চেয়ারম্যান এম এ রাজ্জাক খান রাজ সিআইপি ও তাঁর সহধর্মিণী মিনিস্টার-মাইওয়ানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দিলরুবা তনু দেশের স্বনামধন্য সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ‘বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস’ থেকে এমফিল সম্পন্ন করেছেন।
তিনি ‘এন এক্সপ্লোরারেটরি স্টাডি অব বিজনেস এথিকস ইন ইসলামিক পার্সপেক্টিভ এমাং দ্যা ইলেকট্রনিকস ইন্ড্রাস্টি ইন বাংলাদেশ’ বিষয়ের উপর খুবই ভালো একাডেমিক রেজাল্ট নিয়ে এমফিল শেষ করেছেন। বর্তমানে তিনি একই বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘অপটিমাইজেশন অব সাসটেইনেবল স্ট্রাটেজিক ডেভেলপমেন্ট এন্ড ইমপ্লিমেন্টেশন: এন ইমপিরিকাল স্টাডি অন ম্যানুফেকচারিং ফার্মস ইন বাংলাদেশ’ বিষয়টির উপর পিএইচডি (ফেলো) করছেন।
এম এ রাজ্জাক খান রাজের সাথে দিলরুবা তনুও বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) থেকে “এক্সামাইনিং দ্যা রিলেশনশিপ বিটুইন কাস্টমার-বেসড ব্র্যান্ড ইকুইটি এন্ড ব্র্যান্ড কম্পিটিটিভনেস: এন ইমপিরিকাল স্টাডি অন ইলেকট্রনিকস প্রডাক্টস ইন বাংলাদেশ” বিষয়টির উপর এমফিল সম্পন্ন করেছেন।
এম এ রাজ্জাক খান রাজ সর্বদাই একজন শিক্ষানুরাগী। ছেলেবেলা থেকেই তিনি ছিলেন ভীষণ মেধাবী। চুয়াডাঙ্গাতে উচ্চ মাধ্যমিক শেষে উচ্চতর শিক্ষার জন্য ১৯৯৫ সালে তিনি সিঙ্গাপুর চলে যান। কিন্তু মনের মধ্যে সবসময়ই দেশ ও দেশের মানুষের জন্য কিছু করার প্রবল ইচ্ছা তাকে তাড়া করে বেড়াতো। সেই লক্ষ্যেই ১৯৯৯ সালে সিঙ্গাপুরের ইনস্টিটিউট অব টেকনিক্যাল এডুকেশন থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর উপর স্নাতক শেষ করে দেশে চলে আসেন তিনি। দেশে ফিরে সাউথ ইস্ট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলামিক স্টাডিজ বিষয়ের উপর বিএ এবং এমএ পাশ করেন।
এম এ রাজ্জাক খান রাজ শুধু নিজ শিক্ষার ব্যাপারেই যত্নশীল নন, পাশাপাশি তিনি নিজ এলাকার শিক্ষার উন্নয়নে সবসময় কাজ করেন। তিনি নিজ এলাকার গরীব,অসহায় শিক্ষার্থীদের নানান সময়ে নানাভাবে সহায়তা করে থাকেন।
উল্লেখ্য, দুইজনের এমন অর্জনে পরিবার, আত্মীয়-স্বজন,বন্ধু-বান্ধব, মিনিস্টার-মাইওয়ান গ্রুপের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সকল শুভাকাঙ্ক্ষীরা তাদের শুভেচ্ছা জানান এবং ভবিষ্যৎ জীবন যেন আরও সাফল্যমন্ডিত হয় তার জন্য দোয়া করেন। নিজেদের এই অর্জনে নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, বন্ধু ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের ধন্যবাদ জানান এম এ রাজ্জাক খান রাজ এবং তার সহধর্মিণী দিলরুবা তনু।
অর্থসূচক/ এইচএআই



মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.