সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে টসে জিতে ইংল্যান্ডকে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অবশ্য বল হাতে নেমে শুরু থেকেই ইংলিশ ব্যাটারদের চাপে ফেলতে পারেননি বাংলাদেশের বোলাররা। তারা পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে বিনা উইকেটে ৫১ রান তুলে নেয়।
নাসুম আহমেদের করা পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে জস বাটলারের ক্যাচ ফেলেছেন সাকিব আল হাসান। নাসুমের লেংথ ডেলিভারিতে জায়গা করে নিয়ে খেলতে চেয়েছিলেন বাটলার। যদিও ব্যাটে বলে ঠিক মতো না হলে তা চলে যায় মিড অনে। সেখানে সহজ ক্যাচ নিতে পারেননি সাকিব।
সুযোগ পেয়ে আরও আগ্রাসী খেলতে থাকেন বাটলার। যদিও ৯.৫ ওভারের সময় ব্রেক থ্রু পায় বাংলাদেশ। ফিল সল্টকে উইকেটরক্ষক লিটন দাসের ক্যাচ বানিয়ে বিদায় করেন নাসুম আহমেদ। রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি সল্ট। ৩৫ বলে ৩৮ রান করে বিদায় নিয়েছেন তিনি। সল্টের ইনিংস সাজানো ছিল চারটি চার এবং একটি ছক্কায়। ৮০ রানে ভাঙে ইংল্যান্ডের উদ্বোধনী জুটি। তারপরের উইকেট নিতে অবশ্য বেশি দেরি করেনি বাংলাদেশ।
১১.৫ ওভারে দাভিদ মালানকে ফেরান সাকিব। ৭ বলে ৪ রান করা মালান উড়িয়ে মারতে গিয়ে লং অন অঞ্চলে নাজমুল হোসেন শান্তর তালুবন্দি হন।
এদিকে সাকিবের হাতে ১৯ রানে জীবন পাওয়া বাটলার তা দুর্দান্তভাবে কাজেও লাগিয়েছেন। হাসান মাহমুদের বলে ছক্কা মেরে পূরণ করেছেন ক্যারিয়ারের ২০তম ফিফটি। বাটলার ফিফটি করেছেন ৩২ বলে।
অর্থসূচক/এএইচআর



মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.