দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে তাদের বিপক্ষে সর্বশেষ ২০ বছরে তিন সংস্করণে ১৯ ম্যাচ খেলা বাংলাদেশের জয়ের খাতা ছিল একেবারে শূন্য। সেঞ্চুরিয়নে সিরিজের প্রথম ওয়ানডে জয়ে কেটেছে সেই খরা। আন্ডারডগ হিসেবে শুরু করা বাংলাদেশের সামনে এখন সিরিজ জয়ের হাতছানি।
সেঞ্চুরিয়ন থেকে জোহানেসবার্গ, ভেন্যু বদলালেও নিজেদের টেনশন করার কিছু দেখছেন না সাকিব আল হাসান। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে প্রথম জয় পাওয়া ম্যাচের নায়ক জানিয়েছেন, ‘আমার তো মনে হয় ওদের চেয়ে ভালো দলকে আমরা বিশ্বকাপে হারিয়েছি। সে হিসেবে বাকি দুই ম্যাচেও আমাদের টেনশন করার কিছু নেই। বরং ওরা নিজেদের মাঠে খেলছে, চাপ ওদের ওপর বেশি।’
গত বছরের শেষ দিকে ঘরের মাঠে পাকিস্তানের কাছে পাত্তা না পেলেও বছর পাল্টাতেই বদলে গেছে বাংলাদেশ। টেস্টে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে দারুণভাবে বছরের শুরুটা করেছিল মুমিনুল হকের দল। এবাদত হোসেন, শরিফুল ইসলাম এবং তাসকিন আহমেদের বোলিংয়ের সঙ্গে মাহমুদুল হাসান জয়, লিটন দাসদের ব্যাটিংয়ে জয় পেয়েছিল টাইগাররা।
নিয়মিত সফর করলেও প্রোটিয়া ও কিউইদের মাটিতে জয় পাওয়া ছিল একেবারে অধরা। সর্বশেষ ওয়ানডেতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে নতুন বছরে সেই দুটি খরাই কাটিয়েছে বাংলাদেশ। কঠিনতম দুই দেশে এমন জয় অনেক বড় ব্যাপার বলে মনে করেন সাকিব।
অর্থসূচক/এএইচআর



মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.