কোম্পানির চেয়ারম্যান ও এমডি জেলে, শেয়ারের দামে বড় পতন

জালিয়াতির এক মামলায় জেলে গিয়েছেন তালিকাভুক্ত কোম্পানির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক। এ খবরের পরদিন বাজারে কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে সার্কিটব্রেকারের সর্বোচ্চ সীমায়। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বিবিধ খাতের কোম্পানি আমান ফিড লিমিটেডে এ ঘটনা ঘটেছে।

একই উদ্যোক্তাদের অপর কোম্পানি আমান কটন ফাইবার্সের শেয়ারের দামও এদিন সর্বোচ্চ সীমার কাছাকাছি কমেছে।

বেসরকারি যমুনা ব্যাংকের করা এক মামলায় গত সোমবার (২৩ মে) আদালত জেলহাজতে পাঠিয়েছেন আমান ফিডের চেয়ারম্যান মোঃ রফিকুল ইসলাম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ শফিকুল ইসলাম ও পরিচালক তৌফিকুলকে। এ ঘটনার তীব্র প্রভাব পড়ে আমান ফিড ও আমান গ্রুপের তালিকাভুক্ত অপর কোম্পানি আমান কটন ফাইবার্সের শেয়ারে।

ঘটনার পরদিন মঙ্গলবার (২৪ মে) ডিএসইতে আমান ফিডের শেয়ারের দাম কমেছে ১ টাকা ৯০ পয়সা। দরপতনের হার ৪ দশমিক ৯২ শতাংশ।

বিদ্যমান সার্কিটব্রেকার অনুসারে, এক দিনে কোনো কোম্পানির শেয়ারের দাম ৫ শতাংশের বেশি কমতে পারে না।

এদিন ডিএসইতে আমান কটন ফাইবার্সের শেয়ারের দাম কমেছে ১ টাকা ২০ পয়সা বা ৪ দশমিক ৪০ শতাংশ।

  
    

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.